Also read in

দুদিন ধরে চলবে প্রতিমা নিরঞ্জন, বেঁধে দেওয়া হলো স্লট, তবে শোভাযাত্রা নয়

দুর্গা পুজোর তিন দিন মোটামুটি ভালই ছিল শিলচর। করোনা এসওপি মেনে চলার ব্যাপারে এই তিনদিন মোটামুটি ঢিলেঢালা ছিল প্রশাসন। এবার মা দুর্গার বিদায়ের পালা; সদরঘাটে প্রতিমা নিরঞ্জনের স্লট বেঁধে দিল কাছাড় জেলার দুর্যোগ মোকাবিলা কর্তৃপক্ষ। ১৫ এবং ১৬ অক্টোবর এই দুই দিন তালিকা অনুযায়ী প্রতিমা নিরঞ্জনের পালা চলবে। বাড়িতে অনুষ্ঠিত পুজো গুলোর প্রতিমা নিরঞ্জন হবে ১৫ অক্টোবর সকাল সাতটা থেকে দুপুর দুটো পর্যন্ত। তারপর, দুপুর দুটো থেকে রাত নটা পর্যন্ত চলবে সর্বজনীন পূজা কমিটির প্রতিমা নিরঞ্জন।

তবে, প্রতিমা নিয়ে যাওয়ার সময় এবার শোভাযাত্রা করতে দেওয়া হবে না। বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায়, যত কম সংখ্যক সম্ভব, ততজন সদস্য নিয়ে প্রতিমা নিরঞ্জনে যাওয়ার জন্য বলা হয়েছে কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে। উপযুক্ত অনুমতি সাপেক্ষে লাউড স্পিকার নিয়ে যাওয়া যাবে, তবে আওয়াজ নির্দিষ্ট শব্দ দূষণ মাত্রার ডেসিবেলের নিচে রাখতে হবে। নির্ধারিত স্লটে প্রতিমা নিরঞ্জন করতে হবে।

বিসর্জনের দিন দুপুর ১২টা থেকে কোন ধরনের যানবাহন পুনরায় আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত পৌর এলাকার ভিতরে চলাচল করতে পারবে না। বিসর্জনের দিন রাঙ্গিরখাড়ির দিক থেকে আসা প্রতিমাবাহী যানবাহনগুলো প্রেমতলা, নাজিরপট্টি, সেন্ট্রাল রোড, ডাকবাংলো পয়েন্ট হয়ে বিসর্জন ঘাটের দিকে যাবে। বিসর্জনের পর পৌরসভা দপ্তরের সামনে দিয়ে গাড়ি গুলো বেরোতে পারবে। ঠিক সেরকম তারাপুরের দিক থেকে আসা প্রতিমাবাহী গাড়িগুলো ডিআইজি বাংলা পয়েন্ট, শিলং পট্টি হয়ে প্রেমতলা পয়েন্টে অন্যান্য গাড়ির সাথে মিলে বিসর্জন ঘাটের দিকে যাবে।

এই বিধি নিষেধ গুলো দমকল, চিকিৎসা পরিষেবা‌, জল সরবরাহ এবং কর্তব্যরত ম্যাজিস্ট্রেট বা পুলিশের গাড়ির ক্ষেত্রে বলবৎ হবে না।

বাড়ির এবং সর্বজনীন পূজা কমিটির জন্য নির্ধারিত স্লট নিচে দেওয়া হল :

The Slots Are:

 

 

Comments are closed.